শিল্পী রাশেদুল হুদার অনলাইন চিত্রকর্ম প্রদর্শনী ‘বিমূর্ত জীবন’

বাংলাদেশের নব্বইদশকের আধুনিক চিত্রশিল্পী রাশেদুল হুদা। জন্ম ১৯৬৪ সালে, রংপুরের মিঠাপুকুরে। পড়াশোনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে স্নাতকোত্তর। দেশে-বিদেশে কয়েকটি শিল্প-কর্মাশালায় তিনি অংশ নেন। তার চারটি একক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রথম একক প্রদর্শনী হয় ১৯৯৮ সালে, গাইবান্ধার পাবলিক লাইব্রেরি হলে। সর্বশেষ একক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী হয় ২০১৭ সালে, আলিয়ঁস ফ্রসেস ঢাকায়। তিনি বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, জাপান, মিশর, রোমানিয়াসহ বিভিন্ন দেশে প্রায় ৭০ টি যৌথ প্রদর্শনীতে অংশগ্রহন করেন। কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি পেয়েছেন রোমানিয়ার আন্তর্জাতিক মিনিয়েচার বিয়েনাল অ্যাওয়ার্ড [২০২০], জাপানের ইয়োকোহামায় অনুষ্ঠিত আজাক এক্সিবিশন সম্মাননা পদক [২০১০], ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের নিরীক্ষামূলক ভাস্কর্য পদক [১৯৯৪]।
রাশেদুল হুদা বাংলাদেশে বিকাশমান আধুনিক বিমূর্ত ধারার চিত্রশিল্পী। বিমূর্ত চিত্রকলার প্রধান বৈশিষ্ট্য—বস্তুর বাস্তবতাকে আড়াল করে প্রতীকী রূপে উপস্থাপন করা। বিমূর্ত শিল্প কিন্তু বাস্তব বিবর্জিত নয়, বরং বাস্তবতাকে উপস্থাপনের ক্ষেত্রে শিল্পী অধিক স্বাধীনতা ভোগ করেন। বস্তুত বিমূর্ত চিত্রকলা যে কোনো দৃশ্য বা বস্তুর আবছা অবয়ব চিত্রশিল্পে সূক্ষ্ণ সংবেদনশীল রূপ সৃষ্টি করে, যা জীবন বিবর্জিত নয়। শিল্পের আকার, ফর্ম, রঙ ও রেখার এই ভারসাম্যপূর্ণ কাঠামো প্রকৃতির অধরা কিংবা অদৃশ্যমান জগতকে বিমূর্ত চিত্রকলা দৃশ্যমান করে তোলে। ফলে বলা যায়, শিল্পী রাশেদুল হুদার চিত্রকর্ম বস্তু বা দৃশ্যকল্পের অনুভূতির গূঢতর প্রকাশ। যা জড়ের অন্তর্নিহিত রূপের সঙ্গে জীবের প্রাকৃতিক সম্বন্ধ ও রঙ ধারণ করে আছে। যাকে আমরা বলছি—বিমূর্ত জীবন।
প্রতিধ্বনি আয়োজন করেছে শিল্পী রাশেদুল হুদার একক অনলাইন প্রদর্শনী। শিরোনাম ‘বিমূর্ত জীবন’। প্রদর্শনীটি চলবে ৭ জুন থেকে ৭ জুলাই ২০২৩ নাগাদ।

অভিনন্দন রাশেদ ভাই
Nasimul Karim Karim
জুন ০৭, ২০২৩ ০২:৩৯

অসাধারন, প্রতেকটা কাজ ভাবনা উদ্রেগ করে, শুভ কামনা প্রিয় শিল্পী
জুবাইদা জবা
জুন ০৭, ২০২৩ ০২:১৫

রাশেদ হুদা আমার অত্যন্ত প্রিয় একজন চিত্রশিল্পী। তার কাজ বরাবরই আমার খুব ভালো লাগে। প্রতিধ্বনি দেখলাম। সবগুলো শিল্পকর্মই চমৎকার। বিমুর্ত ক্যনভাস সকলের হৃদয়ে প্রতিধ্বনিত হয়ে মূর্তালোকের স্বাদকে আরো বাড়িয়ে দিক এই কামনা করি।
হাসান মাসুদ
জুন ০৭, ২০২৩ ০৬:২০

অসাধারণ কাজ! আপনার থেকে আমাদের অনেক কিছুই শেখার আছে স্যার।আপনার থেকে শিখতে পারাটা আমাদের জন্য গর্বের। শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা সব সময় থাকবে।আপনার সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করি।
মাহির
জুন ০৭, ২০২৩ ০৮:৫২

素敵な絵。インスピレーションを受けるような。
Muhammad Solayman Hossain
জুন ০৭, ২০২৩ ০৯:১৫

বরাবরই রাশেদ ভাই এর কাজ ভালো লাগে। প্রচণ্ড লালের ব্যাবহার দেখছি এক সময় তাঁর কাজে। তা এক ভালো লাগা ছিল। এ প্রদর্শনীর কাজে লালের ব্যাবহারে এসেছে পরিমিতিবোধ, বিন্যাসে এসেছে পরিবর্তন। এ আর এক ভালো লাগা। একঘেয়ে লাগেনি। তবে কয়েকটি কাজে শিল্পী রাশেদ ভাই এর মধ্যে অন্য শিল্পীর বিন্দু বিন্দু ঘ্রাণ আসছে। এতে শিল্পের মান কমেছে বলে মনে হয় না। সবমিলিয়ে ভালো লেগেছে। অভিনন্দন ও শুভকামনা শিল্পীর জন্য।
শাবিন শাহরিয়ার
জুন ০৭, ২০২৩ ১১:১৭

অসম্ভব সুন্দর ছবি, চমৎকার আয়োজন!
F Rahman Bhutan
জুন ০৭, ২০২৩ ২০:০০

অসম্ভব সুন্দর ছবি, চমৎকার আয়োজন!
F Rahman Bhutan
জুন ০৭, ২০২৩ ২০:৩৫

প্রিয় শিল্পীর প্রিয় কাজ। অসাধারণ ????
শাকিলা চয়ন
জুন ০৮, ২০২৩ ০৩:২১

রাশেদের শিল্পকর্মে গভীর চিন্তার ছাপ আছে। যে কারণে তাঁর কাজ আমার ভালো লাগে।
ফখরুল মুনীর
জুন ০৮, ২০২৩ ০৫:১৪

শুধুই মুগ্ধতা
sumon rahman
জুন ০৮, ২০২৩ ০৬:৪০

Nicea
Anwar Kabir. Chy
নভেম্বর ২৪, ২০২৩ ০৭:১৭

সবগুলো ছবি একসাথে দেখে ভাল লাগলো। সুন্দর কাজ।
Mominul Azam
জুন ২৫, ২০২৩ ২৩:০০

ভালো লাগলো রাশেদ ভাই! অনেকদিন পর এক সাথে আপনার অনেকগুলো ছবি দেখতে পেলাম।
আহসান ইকবাল
জুন ২৬, ২০২৩ ১৫:৪৩
অনুভূতিশীল এবং বিমূর্ত অনুভূতির শিল্পী রাশেদুল হুদা,ভাইয়ের অনলাইন প্রদর্শনী আয়োজনের জন্য প্রতিধ্বনি কে ধন্যবাদ এবং রাশেদ ভাইয়ের কিছু অনন্য সুন্দর কাজ দেখতে পেয়ে পুলকিত বোধ করলাম।
রেজাউর রহমান
জুন ০৭, ২০২৩ ০১:৫২